জনপ্রিয় পোস্টসমূহ

বৃহস্পতিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

ফটো কে কার্টুন বানিয়ে ফেলুন! মাত্র এক মিনিট-এ !!

সবাই কে সালাম দিয়ে শুরু করালাম,কেমন আছেন সবাই ।আশা করি সবাই ভালো আছেন।আজ একটা মজার জিনিস শেয়ার করবো,আশা করি সবার ভালো লাগবে।আপনারা যারা ফটো নিয়ে খেলতে লাইক করেন,তাদের জন্য আমার এই ছোট পোষ্ট।

প্রথমে এখান থেকে ডাউনলোড করে নিনঃইমেজ-এ ক্লিক করেন।
তারপর ডাউনলোড করা হয়ে গেলে,নরমাল ভাবে সফটওয়্যার টা ইন্সটল করেন। ফোল্ডার এর ভিতরে কীজেন আছে। তারপর ফুল ভার্সন করে নিন। মনে রাখবেন ফোল্ডারটি জিপফাইল।আপনার পিসি তে যদি জিপ না থাকে তাহলে এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন।
মনে করলাম ইতিমধ্যে আপনি সফটওয়্যারটি ইন্সটল করে ফেলেছেন,এবার দেখে নেন কিভাবে কাজ করবেন।
undefined
এখন প্রথমে একটা ফটো সেলেক্ট করেন,File>Load Photo> এইবার ফটোটা লোড হয়ে গেলে,তারপর নিজের ইচ্ছা মতো customizing করে নেন। ফটোটি সেভ করতে হলে,File>Save Image…JPEG তে সেভ করে নেন।
এই পোষ্টটি সর্বপ্রথম আমি এখানে লিখেছিলাম.
সবাই কে ধন্যবাদ ,কষ্ট করে আমার পোষ্ট তা পড়ার জন্য। যদি ভালো লাগে,লাইক, শেয়ার এবং কমেন্ট করতে ভুলবেন না । ভালো থাকবেন । আল্লাহ হাফেয ।

Winrar 4.01 with keygen

The WinRAR application was developed to be a powerful compression tool with many integrated additional functions to help you organize your compressed archives.WinRAR supports all popular compression formats (RAR, ZIP, CAB, ARJ, LZH, ACE, TAR, GZip, UUE, ISO, BZIP2, Z and 7-Zip).WinRAR is ideal for multimedia files. WinRAR automatically recognizes and selects the best compression method. The special compression algorithm compresses multimedia files, executables and object libraries particularly well.
Here are some key features of “WinRAR”:
· WinRAR introduces an original compression algorithm. It provides high compression ratios on executable files, object libraries, large text files, etc.
· WinRAR offers an optional compression algorithm highly optimized for multimedia data.
· WinRAR supports files and archives up to 9,223,372,036,854,775,807 bytes in size, about 9000PB. The number of archived files is unlimited for all practical purposes.
· WinRAR provides complete support for RAR and ZIP 2.0 archives and is able to unpack CAB, ARJ, LZH, TAR, GZ, ACE, UUE, BZ2, JAR, ISO, Z, 7Z archives.
· WinRAR supports NTFS file security and data streams.
· WinRAR offers both a classic interactive Windows interface and the command line interface.
· WinRAR provides functionality for creating a ‘solid’ archive, which can raise the compression ratio by 10% – 50% over more common methods, particularly when packing large numbers of small files.
· WinRAR offers the ability to create and change SFX archives using default and external SFX modules.
· WinRAR offers the ability to create a multi-volume archive as SFX.
· WinRAR offers a number of service functions, such as setting a password, adding archive and file comments. Even physically damaged archives may be repaired and an archive may be locked to prevent further changes.
Step 1.Extract downloaded.Uninstall previous version and install this one.
Step 2.After Installation,open keygen and click generate.
Step 3.Click ‘YES’, open the installation location of Winrar and click save.
Step 4.Don’t forget to enjoy ….

Change করে নিন Windows Logon Screen

আমরা আমাদের কম্পিউটারকে অন্যদের থেকে আলাদা এবং জটিল বানানোর জন্য কত কিছুই না করি .নতুন Theme , Wallpaper ,Icon আরো কতকিছু . কম্পিউটারকে অন্যদের থেকে আলাদা, জটিল , এবং সুন্দর বানানোর একটি পদ্দিতি বলে দিব …
আপনি কি Windows 7 er Logon Screen change করেতে পারেন ? এটা করতে পারলে কিন্তু কম্পিউটার কে অনেক দারুন দেখাত .আজকে আমি একটা সফ্ত্বরে এর মধ্যমে Logon Screen Change করা শিখাবো ….
Software Download Link
Steps :
1.Download করে software টি ওপেন করুন .
2.’Change Logon Screen ‘ ক্লিক করুন
3.JPG format এর ফাইল সেলেক্ট করুন
4.বেস ,হয়ে গেল .এবার এনজয় করুন …..

বুধবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

likeeee

░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░ ░░░░░░░░░████░░░░░░░░░░░░░░░░░ ░░░░░░░███░██░░░░░░░░░░░░░░░░░ ░░░░░░░██░░░█░░░░░░░░░░░░░░░░░ ░░░░░░░██░░░██░░░░░░░░░░░░░░░░ ░░░░░░░░██░░░███░░░░░░░░░░░░░░ ░░░░░░░░░██░░░░██░░░░░░░░░░░░░ ░░░░░░░░░██░░░░░███░░░░░░░░░░░ ░░░░░░░░░░██░░░░░░██░░░░░░░░░░ ░░░░░███████░░░░░░░██░░░░░░░░░ ░░█████░░░░░░░░░░░░░░███░██░░░ ░██░░░░░████░░░░░░░░░░██████░░ ░██░░████░░███░░░░░░░░░░░░░██░ ░██░░░░░░░░███░░░░░░░░░░░░░██░ ░░██████████░███░░░░░░░░░░░██░ ░░██░░░░░░░░████░░░░░░░░░░░██░ ░░███████████░░██░░░░░░░░░░██░ ░░░░██░░░░░░░████░░░░░██████░░ ░░░░██████████░██░░░░███░██░░░ ░░░░░░░██░░░░░████░███░░░░░░░░ ░░░░░░░█████████████░░░░░░░░░░ ░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░ ░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░ ░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░ ░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░ ░░▀█▀░░░▀█▀░▀█▀░▀█▀░░▀█▀▀▀▀█░░ ░░░█░░░░░█░░░█░▄▀░░░░░█░░░░░░░ ░░░█░░░░░█░░░█▀▄░░░░░░█▄▄▄░░░░ ░░░█░░░░░█░░░█░░▀▄░░░░█░░░░░░░ ░░▄█▄▄█░▄█▄░▄█▄░░▄█▄░▄█▄▄▄▄█░░ ░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░░

মঙ্গলবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

Top 5 Ptc Sites

Want To Make Money online? Read The Text Below Closely.


Join these sites by clicking on the banners above the description. Join two or more sites, & you can make a lot of money with PTC sites if you do it the right way! Once you join, you MUST click all ads each day, or you won't make a profit. For a list of scam sites, scroll to the bottom of the page.

For people already using Neobux, I'm including a link to a pdf I found that tells you all you need to know about Neobux. I myself tried this one out & found it worth every cent. If you're serious about making money online with Neobux, go to this link: http://uploadnsell.com/buy/3Na5EP

undefined


Neobux Is the Worlds most trusted paying Ptc Site! Paid over 62 Million to it's members since 2008! Join today, click all ads every day, refer other members & make up to $50 a day! No investment required, although it is quicker to invest.


undefined

Clixsense is the second most trusted PTC site after neobux. Longest running also, been up since 2007! Active & paying!


PTCBox

PtcBox is the most innovative & best new PTC Site of 2011-2012! been up & running for over six months. It is a sister site of an elite site, Matrixmails, that pays for years with no problem. It has only been up for about six months, but it has been in the works since 2007! The result is the most polished & professional PTC ever!
With up to five cents a click for a golden member, & a three-tier referal program, this site is a must-have for anyone who wants to earn serious money online!


undefined

BuxP is a unique PTC site. Aside from clicking ads, you can earn money by doing tasks as simple as liking or disliking a youtube video! This site makes it easier again to make money online.


undefined

Clicksia is a Great site, been around for 3 years at least, & is probably the simplest site on this list. Basically, click ads, refer members & earn money! If you can't be bothered with complicated sites, then this is the site for you!

DON'T JOIN THESE SITES! THEY ARE SCAMS! They wasted my money.

Incrasebux: Only paying selectively
TtrusyPtc: Unsustainable rates - 10 dollars a click.



PTC sites are one really good way to make money online free! The one problem with Neobux especially is that it is too complicated to figure out quickly. That's why I recommend the ebook at this link: http://uploadnsell.com/buy/3Na5EP


There you have it! The Top 5 Most Trusted, Paying PTC sites of 2012!

Update 10 February: I have just removed IncraseBux from this list as I have received a few complaints that it is paying it's members selectively.

Update 15 February: I have removed Bemabux from the list, as they are no longer using Paypal as a payment processor. I don't like using Alertpay - too messy.

রবিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

নোটপ্যাড দিয়ে নিজে নিজে সহজেই তৈরী করুন ক্যালকুলেটর

পরকরুনাময় আল্লাহপাকের নামে শুরু করছি।আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন।

হিসাব নিকাশ করতে গেলে ক্যালকুলেটর লাগেই।আর সে ক্যালকুলেটরটি যদি নিজের বানানো হয় তাহলে কেমন হয় ?আসুন জেনে নিই কিভাবে ক্যালকুলেটর বানানো যায়।উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরা ইচ্ছে করলে নোটপ্যাডের সাহায্যে নিজেই ক্যালকুলেটর
বানাতে পারেন।এজন্য start/run এ গিয়ে notepad লিখে enter চেপে নোটপ্যাড
খুলুন।এখন নিচের কোডটি হুবহ নোটপ্যাডে লিখুন অথবা কপি করুন-
@echo off
color 4A
title MY CALCULATOR
:loop
cls
echo created by khale mahmud khan
echo _
echo email:mail2sohag@gmail.com
echo web:www.pchelplinebd.com
echo.
echo My Calculator
echo ———————————————–
echo * = MULTIPLY
echo + = ADD
echo – = SUBTRACT
echo 2 = SQUARED
echo / = DIVIDE
echo After an equation, type CLEAR to clear the screen of your equations, type KEEP to leave them there, or type EXIT to leave.
:noclear
set /p UDefine=
set /a UDefine=%UDefine%
echo.
echo =
echo.
echo %UDefine%
echo KEEP, CLEAR, OR EXIT?
set /p clearexitkeep=
if %clearexitkeep%==CLEAR goto loop
if %clearexitkeep%==KEEP echo. && goto noclear
if %clearexitkeep%==EXIT (exit)
:misspell
echo.
echo ———————————————–
echo You misspelled your command. Please try again (make sure you are typing in all caps LIKE THIS).
echo Commands:
echo CLEAR Clear all previous equations and continue calculating.
echo KEEP Keep all previous equations and continue calculating.
echo EXIT Leave your calculating session
echo Enter in a command now.
set /p clearexitkeep=
if %clearexitkeep%==CLEAR goto loop
if %clearexitkeep%==EXIT (exit)
if %clearexitkeep%==KEEP goto noclear
goto misspell
এখন file/save as এ গিয়ে save as type হিসেবে all files নির্বাচন করে my calculator.bat নামে এটি সেভ করুন।খেয়াল করুন, my calculator নামে একটি নতুন
ফাইল তৈরী হয়েছে।দুই ক্লীক দিয়ে my calculator ফাইলটিতে ঢুকুন এবং হিসাব নিকাশের
কাজে এটি ব্যবহার করুন।
ভাল্র থাকুন ,সুস্থ থাকুন।নিজে জানুন,অন্যকে জানান।
আল্লাহ হাফেজ

এন্টিভাইরাস ছাড়া নিজেই ভাইরাস দূর করুন। (পর্ব-1)

আস-সালামু আলাইকুম । আশাকরি আপনারা সবাই ভাল আছেন। এর আগে ৪৯ টি পোষ্ট করেছি বিভিন্ন ক্যাটাগরির। চেষ্টা করেছি সবধরনের লেখা আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য । যাহক আপনাদের দোয়াই আজ হাফ সেঞ্চুরীতে পদার্পন করছি ভাইরাস সমন্ধে লেখা নিয়ে ।  আজ আলোচনা করবো SCVHOST.EXE নামের একটি ভাইরাস নিয়ে । এবং দেখবো কিভাবে এটা এন্টিভাইরাস ছাড়াই ম্যানুয়ালী রিমুভ করা যায়।

***  প্রথমে আমাদের জানা দরকার SCVHOST.EXE এটা কি ? ***
> কিছু এন্টিভাইরাস আছে যা এই ধরনের ভাইরাস ধরতে পারে; যেমন- W32/YahLover.Worm.gen এটা পাওয়া যায় McAfee Antivirus ব্যাবহার করলে আবার Win32/Autorun.R.worm এটা পাওয়া যায় NOD32 ব্যাবহার করলে। এরকম আরো অনেক আছে । যা আমার পরবর্তী পোষ্ট গুলোতে আলোচনা করতে চেষ্টা করবো।
> এই ভাইরাসগুলো আপনার পিসিতে নিজে নিজেই ইনস্টল হয়ে যায় INF ফাইল ব্যাবহার করার কারনে। যেমন- autorun.inf
> এটা Autoplay এনাবল থাকার কারনে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রিমুভাল ডিস্ক থেকে আপনার পিসিতে চলে আসে এবং সয়ংক্রিয় ভাবে বিভিন্ন ফোল্ডারে কপি হতে থাকে।

** যেসব কার্য্য ক্ষেত্রে এই মহামূল্যবান ভাইরাসের দেখা পাবেন :P **
> যখন টাস্ক ম্যানেজার চালু করার জন্য Ctrl+Alt+Del চাপ দিবেন, তখনই উনি হাজির হয়ে যেতে পারে।
> যখন আপনি command prompt (CMD) চালাতে যাবেন তখন আপনার পিসি রিস্টার্ট করিয়ে দিতে পারে।
> বিভিন্ন স্থানে ফোল্ডারের ডুব্লিকেট ফোল্ডার দেখতে পাবেন এবং ফোল্ডারের শেয়ে .exe এক্সটেনশন পাওয়া যাবে।
> উনি অনেক সময় Registry Editor কেউ ব্লক করে রাখেন। :(

* উনাকে ঘারে ধাক্কা দিয়ে বের করে দিবেন যেভাবে :- *
> সেফ মুডে ওপেন করার জন্য আপনার পিসি রিস্টার্ট দিয়ে F8 চাপুন,
> command prompt এ এডমিনিসট্রেটর হিসেবে লগ-ইন করা হয়ে গেলে টাইপ করুন cd C:\windows\system32
>  এরপর সমস্ত হাইড করা ফাইল দেখার জন্য dir /ah টাইপ করুন  (dir  এর পর অবশ্যই স্পেস দিতে হবে) ।
> আপনি সেখানে AUTORUN.INI, BLASTCLNNN.EXE এবং SCVHOST.EXE এই ধরনের কিছু ফাইল দেখতে পাবেন।
> এবার নিচের কোড গুলো টাইপ করুন আলাদা আলাদা করে এবং ইন্টার চাপুন।
* ATTRIB -H -R -S SCVHOST.EXE
* ATTRIB -H -R -S BLASTCLNNN.EXE
* ATTRIB -H -R -S AUTORUN.INI
* DEL SCVHOST.EXE
* DEL BLASTCLNNNN.EXE
* DEL AUTORUN.INI
* CD\
* ATTRIB -H -R -S AUTORUN.INF
* DEL AUTORUN.INF
আপনার কাজ প্রায় শেষ এখন শুধু একটা রিস্টার্ট দিতে হবে।

সতর্কতাঃ
> কোন প্রকার দুর্ঘটনার জন্য লেখক/পিসিহেল্পলাইন বিডি দ্বায়ী নয়। আপনার নিজ দ্বায়িত্বে ঝুকি নিতে হবে।
> কাজটি করার আগে রেজিষ্ট্রি ব্যাকআপ করে নেওয়া ভাল ।

■ নতুন বছরে বদলে ফেলুন কম্পিউটারের Hard Disk Drive-এর ব্যাকগ্রাউন্ড ■ (Updated)

➨ নতুন বছরে বদলে ফেলুন কম্পিউটারের Hard Disk Drive-এর ব্যাকগ্রাউন্ড
‘‘আস্সলামুআলাইকুম’’
Wish You Happy New English Year.আজকে আপনাদের সাথে নতুন একটি বিষয় শেয়ার করব। জানা আছে কি’না জানিনা তবে আপনি যদি মনে করেন, আপনার কম্পিউটারের হার্ডডিস্কের ড্রাইভগুলো Open করে ড্রাইভে থাকা ফোল্ডারগুলোর পেছনে, ব্যাকগ্রাউন্ড‌ হিসেবে দেখবেন আপনারই পছন্দের কোন ছবি তবে তা করতে পারেন সহজেই Notepad-এর ছোট্ট‌ একটি প্রোগ্রামের সাহায্যে।
কম্পিউটারে Live আওয়াজ তুলুন !!!







এজন্য আপনাকে Notepad Open করে নীচের সংকেতটি লিখতে হবে।
[ExtShellFolderViews]
{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}={BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}
[{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}]
Attributes=1
IconArea_Image=Turjo\Background.jpg
এখন, ৫ লাইনের এই প্রোগ্রাম File-টি desktop.ini নামে Save করুন।
Documents-এ Save করতে অসুবিধা হলে, ডেস্কটপেই Save করতে পারেন। কারন, My Documents-এ একই নামে অন্য একটি ফাইল থাকার কথা।
এবারে, আপনি আপনার কম্পিউটারের প্রত্যেকটি ড্রাইভে (ফোল্ডারে নয়) desktop.ini নামের ফাইলটি Copy করুন এবং একই Drive গুলিতে Turjo নামের একটি ফোল্ডার তৈরি করুন।
এখন, আপনি যে ছবি আপনার Drive গুলোর ব্যাকগ্রাউন্ড‌ হিসেবে দেখতে চান তা jpg ফরম্যাটে নিয়ে Background (File Extention সহ Background.jpg/.Jpeg নয় ) নাম দিয়ে Turjo নামের ফোল্ডারে Save করুন।
Click Here
আপনার Refresh দেয়ার অপেক্ষা মাত্র। রিফ্রেস করার সাথে সাথে আপনি আপনার পছন্দের ছবিটি ড্রাইভের ব্যাকগ্রাউন্ড‌ হিসেবে দেখতে পাবেন।
উক্ত‌ ফোল্ডারে যে ছবি রাখবেন, তাই Background ইমেজ হিসেবে Show হবে।
তবে উক্ত‌ ছবিটি আপনার কম্পিউটারের Resolution অনুযায়ী হলে ভাল হয়। (যেমন:1724×768)
আপনার কম্পিউটারে মনিটরের Resolution জানতে হলে Desktop -এর ফাঁকা স্থানে ডান ক্লিক করে Properties –এ গিয়ে Settings ট্যাবে ক্লিক করে বা’দিকের নীচে লক্ষ করুন।
আর হ্যা, হালকা ধরনের ছবি সিলেক্ট‌ করবেন। নয়তো অন্যান্য Folder –এর নাম পড়তে অসুবিধা হতে পারে।
চাইলে ছবি ও Folder-এর নাম পরিবর্তন করতে পারেন। সেক্ষেত্রে, Notepad Program-এ সংশ্লিষ্ট‌ অংশটুকু পরিবর্তন করতে হবে।
আপনাদের আরো সুবিধার জন্য একটি নমুনা File এখন ইন্টারনেটে। Link এর জন্য নীচের ছবিটিতে Click করুন।
Click Here
Or এখানে ক্লিক করুন।
ফাইলটি প্রায় 150kb. Zip ফরম্যাটে থাকা 2টি File আনজিপ করে কম্পিউটারের যেকোন Drive এ নিয়ে রিফ্রেস দিলেই হবে।
তো আর বেশিকিছু নয়। নতুন বছরের শুভকামনায় আমি তুর্য বিদায় নিচ্ছি।-আল্লাহ্হাফেয
The End
Stay With Us

Error ম্যাসেজ তৈরি করুন নিজের ইচ্ছে মতো

আমি একটি স্যাম্পল দিয়ে দিচ্ছি; আপনারা এর টেক্সট পরিবর্তন করে নিজের মতো করতে পারবেন।
> প্রথমে নিচের কোড টুকু কপি করে পেষ্ট করুন নোটপ্যাডে।

@echo off
msg * Warning your computer has detected a virus.
msg * To remove the virus click OK or close this box
msg * Your Hard drives are now being formatted
msg * Please wait ………..
msg * to cancel the formating like this page
msg * www.facebook.com/jobhelplinebd

> এবার এটাকে সেভ করেন Sihab.bat নামে
> তারপর এটাকে ডাবল ক্লিক করে রান করে দেখুন।
> কোন বন্ধুর সাথে ফান করতে চাইলে এটাকে সিডিউল টাস্ক এর মাধ্যমে অটোম্যাটিক নির্দিষ্ট সময়ে রান করাতে পারবেন।
সময় স্বল্পতার কারনে সংক্ষেপে একটা পোষ্ট করলাম। বিস্তারিত জানার থাকলে কমেন্ট করুন অথবা বাংলাদেশের জনপ্রিয় ফেইসবুক গ্রুপে পোষ্ট করুন।

আর নয় এ্যান্টিভাইরাস, আপনার পিসি ব্যবহার করুন কোন রকম ভাইরাসের আক্রমন ছাড়া। না দেখলে মিস!

ANTIVIRUS FREE COMPUTER, ডিপফ্রিজ
undefined
DEEP FREEZE. USE YOUR PC WITHOUT ANTIVIRUS
আজকাল এ্যান্টিভাইরাস ছাড়া কোন কম্পিউটার কল্পনা করা যায় না। কিন্তু এই এ্যন্টিভাইরাস গুলোর আছে অনেক সমস্যা। প্রায় সব করয়টি এন্টিভাইরাসই কম্পিউটারের স্পীড স্লো করে দেয়। আবার এদেরকে নিয়মিত ইন্টারনেট হতে আপডেট দিতে হয়। আবার এদের আছে ফুলভার্সন, হাফভার্সন, ক্রাক, কি-জেন কত কি। কি দরকার এত ঝামেলা। তাহলে এখন থেকে ঝামেলা ছা্ড়াই ব্যবহার করুন আপনার প্রিয় কম্পিউটারটি।
ডিপফ্রিজ এমনি একটি সফটওয়ার যার মাধ্যমে উইন্ডোস নিরাপদ থাকবে ১০০% । কম্পিউটারের স্পীড কখনোই স্লো হবে না । এ ছাড়া ডিপফ্রিজথাকলে ভাইরাস স্কেন করার ঝামেলও থাকে না । কি মজা! এইটা কি আসলেই সত্যি!!!!!!!!!! হ্যা আসলেই সত্যি।
ডিপফ্রিজ কিভাবে কাজ করে?
ডিপফ্রিজ ইন্সটলের পর আপনি যদি কম্পিউটারে কোন ফাইল সেভ করে রিস্টার্ট দেন তাহলে সে ফাইলটি আর থাকবে না । কম্পিউটারে জমা আছে এমন কোনো ফাইল ডিলিট করে রিস্টার্ট করলে সে ফাইলটি আবার ফিরে পাওয়া যাবে । এক কথায় ডিপফ্রিজ অবস্থায় কম্পিউটারের যতকিছুই পরিবর্তন করুন না কেন রিস্টার্ট করার পর কম্পিউটার আবার আগের অবস্থায় ফিরে আসবে । একারণে কম্পিউটার চালু আবস্থায় যদি কখনো ভাইরাস ঢুকে পড়ে রিস্টার্ট করার পর সেটি আর থাকে না ।

ডিপফ্রিজ সেটআপ প্রনালী:
  • যে ড্রাইভে উইন্ডোস সেটআপ করা আছে সে ড্রাইভে ডিপফ্রিজ সেটআপ করুন  অর্থাৎ সি ড্রাইভে ই্ন্সটল করুন।
  • কম্পিউটার নতুন করে সেটআপ দেবার পর ডিপফ্রিজ সেটআপ করে নেয়া ভাল । ডিপফ্রিজ সেটআপ করার সময় কম্পিউটারের সব কয়টি ড্রাইভ ( C drive, D drive, E driver… ) টিক চিন্থ সহকারে দেখা যাবে । কম্পিউটারের যে ড্রাইভে উইন্ডোস setup করা আছে সে ড্রাইভ ছাড়া বাকী ড্রাইভগুলোর টিক চিন্হ সরিয়ে দিয়ে সেটাপ কমপ্লিট করুন । এতে সুবিধা হবে এই যে, যে ড্রাইভ গুলো আপনি টিক চিন্হ দিবেন না সেগুলো তে ডিপফ্রিজ এ্যাকটিভেট হবে না। ফলে আপনি সি ড্রাইভ বাদে সকল ড্রাইভে যেকোন ফাইল সেভ করতে পারবেন। ফাইল সেভ করার প্রয়োজনা না হলে (যেমন অফিসের পিসির জন্য) সব কয়টি পার্টিশানে ডীপ ফ্রীজ সেটাপ করতে পারেন ।
  • সেটাপ শেষ করার সাথে সাথে কম্পিউটার রিস্টার্ট হবে । রিস্টার্ট হবার পর একটি ডায়ালগ বক্স আসবে । Ok করে পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করুন ।
  • ডিপফ্রিজ সেটআপ করার পর সেটিকে আর রিমোভ করা যাবে না । তাই সেটাপ করার আগে ভাল করে এর ব্যবহার জেনে নিন । প্রয়োজনে আপনি ডিপফ্রিজ ওপেন করে প্রয়োজনীয় ফাইল সেভ আথবা সেটাপ করতে পারেন অথবা যে ড্রাইভে ফ্রিজ করা নেই সে ড্রইভে প্রয়োজনীয় ফাইল সেভ করতে পারেন ।
  • সিফট কী চেপে ধরে টাস্কবারে ডিপফ্রিজএর আইকনে ক্লিক করুন । একটি ডায়ালগ বক্য আসবে । পাসওয়ার্ড দিয়ে ok করুন ।
  • Boot thawed সিলেক্ট করে দু’বার ok করে রিস্টার্ট করুন ।
  • প্রয়োজনীয় ফাইল সেটাপ অথবা সেভ করে আগের নিয়মে ডিপফ্রিজওপেন করে frozen সিলেক্ট করুন । রিস্টার্ট করার পর কম্পিউটার আবার ফ্রীজ অবস্থায় ফিরে আসবে ।
ডিপফ্রিজওপেন করার পর যে সমস্ত ফাইল সেভ করতে চান সেগুলোতে যদি ভাইরাস থাকে তাহলে ডিপফ্রিজ ব্যবহার করে কোন লাভ হবে না । কোন ফাইল সেভ করতে চাইলে সেটিকে এন্টিভাইরাস দিয়ে স্কেন করে ভাইরাস রিমোভ করে নিন । এর একটা বিশেষ সুবিধা হলো যে কিছু কিছু ট্রায়াল সফটওয়ার আছে যেগুলোক ১ সপ্তাহ , ১০ দিন, ২০ দিন, ১ মাস পর্যন্ত ব্যবহার করা যায় । ঐ সব সফ্টওয়ার সেটাপ করার পর ডিপফ্রিজ করলে সেটিকে সব সময় ব্যবহার করা যাবে ।
ডাউনলোড DeepFreeze 5.০ ফুল ভার্সন।

Torrific ছাড়া IDM দিয়ে কিভাবে Torrent File ডাউনলোড করবেন? (Torrific-এর মত)

সালাম নিবেন সবাই, ইদানিং সবাই পিসি হেল্পলাইন ফেইসবুক গ্রুপে প্রশ্ন করছেন কিভাবে IDM দিয়ে Torrent File ডাউনলোড করবেন। Torrificএর সার্ভিস বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এই অসুবিধার সম্মুখিন হই। তাহলে, জেনে নেই, কি সেই সাবস্টিটিউট।
কিভাবে?
www.zbigz.com টরিফিক জাতীয় সাইট, একই ফাঙ্কশন। টরেন্ট ফাইলের লিঙ্ক দিয়ে ডাউনলোড লিঙ্ক জেনারেট করুণ। তারপর, ডাউনলোড লিঙ্কে ক্লিক করলেই হবে। প্রমাণ নিচে দেয়া হল।
কিছু স্ক্রিনশটঃ


প্রমাণঃ



আশা করি, এই পোস্ট থেকে আমার মত IDM ব্যাবহার করেন যারা তারা উপকার পাবেন।

►►► কম্পিউটারের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করুন…৯৯.৮% হ্যাকিং প্রতিরোধী উপায় ◄◄◄ ➨ Keep safe your computer, Desktop Or Laptop. It is 99.8% Hacking resistant process…

➔ Keep safe your computer, Desktop Or Laptop. It is 99.8% Hacking resistant process…
“আস্সলামুআলাইকুম” – আশাকরি সবাই নিরাপদেই আছেন। এই পোষ্টটি আরো পূর্বেই দিতে চেয়েছিলাম, কিন্তু আমার প্রোফাইলে ঢুকতে সমস্যা্ হওয়ায় কিছু কমেন্ট করা ছাড়া নতুন লেখা পোষ্ট করা সম্ভব হয়নি। Next time হয়তো বেশী সময় দিয়ে পোষ্ট করতে পারব না বিধায় আজকে আপনাদের সাথে কম্পিউটারের নিরাপত্তার বিষয়ে কিছু কৌশল আলোচনা করছি। Security নিয়ে এর পূর্বেও আমি একটি পোষ্ট করেছিলাম। চাইলে এই স্থানে ক্লিক করে দেখে আসতে পারেন। না’দেখলেও সমস্যা নাই।
তো সেখানে আমি আপনাদের সাথে পাসওয়ার্ড সুরক্ষা করার বা সুরক্ষিত পাসওয়ার্ড নির্বাচন নিয়ে অনেকগুলো উপায় শেয়ার করেছিলাম। অনেক সময় দিয়ে, বিভিন্ন সাইট ঘেটে আপনাদের জন্য সব তথ্য একত্র করে লিখেছিলাম। কিন্তু আপনাদের কাছথেকে তেমন আশানুরূপ সাড়া না পাওয়ায়, এই সিরিজটি বাতিল করে দিতে হলো।
মনে করেছি, আপনাদের হয়তো লেখাটি কাজে আসেনি। তাছাড়া হয়তো আপনারা এবিষয়ে আগে থেকেই জানেন। যদিও, সেই পোষ্টটি এই লেখা পর্যন্ত‌ দেখেছেন প্রায় 170049 জন।
লক্ষাধিক মানুষ পোষ্টটি দেখবার পরেও খুব অল্প‌ সংখ্যক কমেন্ট (মাত্র ৫টি) আমি পেয়েছি যারা, সবসময়-ই আমাদের মত ফ্রি অ্যাডভাইজারদের লেখার পেছনে উৎসাহ দেন। তাদেরকে ধন্যবাদ। কেননা, তারা না থাকলে আমি অন্ত‌ত পরাশোনা ফেলে এতদিন ধরে লেখা Continue করতাম না।
আজকে এই বিষয়টি অনেকটা এই কারনে যে না’চাইতেও অনেকটা সেই ধরনের লেখা আবার আমায় লিখতে হলো। যদিও বিষয়টি নতুন নয় তবে, এটি পাসওয়ার্ড বিষয়ক না। এটি আমি আমার আগের লেখাতে আপনাদের প্রতিশ্রুতি দিয়ে বলেছিলাম- ‘পাসওয়ার্ড প্রয়োগ-পদ্ধতি সম্পর্কে..’। তারই কিছু অংশবিশেষ।
It is 99.8% Hack proof process…
সম্প্রতি রনি ভাইয়ের দেয়া অ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ পাসওয়ার্ড ভাঙ্গার একটি উপায় এখানে দেখেছি। পোষ্ট নম্ব‌র 32447. নম্বরের উপরে ক্লিক করে দেখে আসতে পারেন। চমৎকার কাজের একটি পোষ্ট ছিলো সেটি। কিন্তু অনেকে আবার সেটির কারনে পিসির নিরাপত্তা নিয়ে সঙ্কিত। তাই মূলত তার দেওয়া পাসওয়ার্ড ভাঙ্গার উপায়টি যেন ব্যার্থ হয় অর্থাৎ Administrative Password থেকেও শক্তিশালি কোন নিরাপত্তা ব্যাবস্থা যেন আপনারা পেতে পারেন যা সহজে হ্যাক করা বা ভেঙ্গে ফেলা যাবে না, সেই উদ্দেশ্যে আমার এই লেখা।
তবে এরপর হয়তো তিনি এটি হ্যাক করারও কোন পদ্ধতি আমাদেরকে দিতে পারেন।
তো আর বেশি বাক্য বিনিময় না করে মূল লেখায় চলে যাই।
আমরা অনেক সময় উইন্ডোজ Setup-এর মধ্যে পাসওয়ার্ড দিতে ভুলে যাই। কিংবা অনেক কারনে হয়তো Setup-এর পরে Operating সিষ্টেমে আমাদের পাসওয়ার্ড দেবার প্রয়জন পড়ে। আবার যারা পুরাতন কম্পিউটার কেনেন, তাদেরও অপারেটিং সিষ্টেমে পাসওয়ার্ড দেয়ার প্রয়জন পড়তে পারে।
এসকল ক্ষেত্রে সাধারনত আমরা নতুন করে কম্পিউটারে Windows Operating System ইনষ্ট‌লের মাধ্যমে পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকি। কিন্তু এতে আমাদের অনেক মূল্যবান সময়ের অপচয় হয়।
আপনি চাইলে খুব সহজেই আপনার কম্পিউটারে এই সমস্যা দূর করতে পারেন। এমন কী অপারেটিং সিষ্টেমের পাওয়ার্ডের থেকেও অধিক Strong And Active একটি পাসওয়ার্ড ব্যবস্থা Use করতে পারেন এবং সেটি হবে উইন্ডোজ অপারেটিং সিষ্টেম ইনষ্ট‌ল করা ব্যাতীত। অবাক লাগছে? নিন্মে দেখুনঃ-
এই কাজটি করতে আপনি নিন্মের পদ্ধতি অনুসরণ করুনঃ
১. আপনি আপনার কম্পিউটারের Run অপশনটিতে যেয়ে টাইপ করুন syskey এবং Ok করুন অথবা Enter প্রেস করুন। আপনার কম্পিউটারে Security database চালু হবে।
২. এখানে Encryption Enabled অপশনটি সিলেক্ট‌ করা রয়েছে কি’না সেটি লক্ষ করুন। না’থাকলে সেটি সক্রিয় করে দিন আর সিলেক্ট‌ করা থাকলে update অপশনটিতে ক্লিক করুন।
৩. নতুন আসা উইন্ডোবক্সে অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য system generated password অপশনটির store start up key locally অংশে চেকমার্ক করা আছে কি’না দেখে নিন। না’থাকলে সেটি চেকমার্ক করে উপরের পাসওয়ার্ড দেবার অংশে কমপক্ষে ৮টি বর্ণের সমন্বয়ে আপনার কাঙ্খিত পাসওয়ার্ডটি টাইপ করুন।
নিরাপদ পাসওয়ার্ড প্রসঙ্গে জানতে হলে এই স্থানে Click করে দেখে আসতে পারেন আমার করা পূর্বপ্রকাশিত পোষ্ট‌ “আপনার পাসওয়ার্ড সুরক্ষিত করুন..” শিরোনামে।
এখানে ক্লিক করুন।
৪. ঠিক তার নিচের কনফর্মেশন বক্সেও একই পাসওয়ার্ড টাইপ করে Ok করুন।
৫. একটি নিশ্চিতকরন বার্তা (success message) আসলে সেটিতেও Ok করে দিন। বাকী যদি কোন ম্যাসেজ বক্স থাকে, তবে সেটি বন্ধ করে দিন।
আপনার কাজ এখানেই সমাপ্ত‌। এরপরে প্রত্যেকবার কম্পিউটার চালু হওয়ার পূর্বে আপনার কাছে একটি পাসওয়ার্ড চাওয়া হবে। তখন আপনি আপনার দেওয়া সেই পাসওয়ার্ডটি দিলেই কেবলমাত্র আপনার কম্পিউটার চালু হবে।
অন্যথায় পাসওয়ার্ডটি যদি আপনি ভুলে গিয়ে থাকেন তবে আপনাকে পূনরায় System Drive Format করে অপারেটিং সিষ্টেম নতুনকরে সেটআপ দিতে হবে। এছাড়া পাসওয়ার্ডটি পূনরূদ্ধার (Recover) করার কোন সুযোগ নেই।
যারা অপারেটিং সিষ্টেমে আগে থেকেই পাসওয়ার্ড দিয়ে রেখেছেন এবং সেটি ব্যবহার করছেন, চাইলে তারাও এটি অনুসরণের মাধ্যমে কম্পিউটারের নিরাপত্তা বৃদ্ধি করতে পারেন। এটি Administrative Password থেকেও ভালোমানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আপনাকে প্রদান করবে। পাসওয়ার্ডটি আপনার সিষ্টেমের অংশ হিসেবে কাজ করবে।
এবারে আসি কিভাবে আপনি আবার পাসওয়ার্ডটি রিমুভ করবেন, সেই প্রসঙ্গে।
এই পাসওয়ার্ডটি যদি আপনি বাতিল করতে চান তবে উপরোক্ত পদ্ধতি অনুসরণ করে update অপশনটিতে যান। সেখানের পাসওয়ার্ডের অংশটি ফাঁকা রাখতে হবে। এবারে system generated password অংশটির উপরে ক্লিক করলে দেখবেন, পাসওয়ার্ডের অংশটি নিস্ক্রিয় অবস্থানে চলে গেছে। এমন অবস্থায় Ok করলে আপনার দেওয়া চলতি পাসওয়ার্ড চেয়ে একটি বক্স‌ আসবে। সেটিতে আপনার দেওয়া সেই পাসওয়ার্ডটি-ই লিখে Ok করুন, যেটি বর্তমানে কার্যকর রয়েছে। একটি নিশ্চিতকরন বার্তা (success message) আসলে সেটিতেও Ok করে দিন।
দেখুন ,পরবর্তীতে আপনার কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় আপনার পিসি- আপনার কাছে সেই পাসওয়ার্ডটি আর চাইছে না।
তবে অবশ্যই পাসওয়ার্ড বাতিলের সময় পাসওয়ার্ডের অংশটি সতর্কতার সাথে নিস্ক্রিয় অবস্থানে নিয়ে তারপর Ok করবেন। নতুবা প্রত্যেকবার আপনার কম্পিউটার চালু হওয়ার সময়ে, আপনি পাসওয়ার্ড চেয়ে একটি বার্তা আপনার কম্পিউটারের পর্দায় দেখতে পারেন। অবশ্য সেখানে পাসওয়ার্ড না দিয়ে শুধু শূন্য বক্সটিতে Ok করে দিলেই আপনার কম্পিউটার স্বাভাবিক উপায়েই চালু হবে।
এই পদ্ধতির একটি সুবিধা হলো যে আপনার ইউনিক পাসওয়ার্ড ছাড়া পিসি কোন উপায়েই চালু করা সম্ভ‌ব নয়। যারা সেটাপের সময় Administrative Password প্রয়োগ করেন, তাদের পাসওয়ার্ড না’জানলেও বিভিন্ন ট্রিকস খাটিয়ে পাসওয়ার্ড হ্যাক করা যায়। যেমন রনি ভাই একটি উপায় বলেছেন। কিন্তু আমি যতদূর জানি, এভাবে দেওয়া পাসওয়ার্ড হ্যাক প্রুফ। আর সেটাপের সময়ে Administrative Password প্রয়োগ করলে পিসি চালু হওয়ার সময় দু’টো পাসওয়ার্ডের-ই প্রয়োজন পড়বে।
আজকে এই পর্যন্তই। পাসওয়ার্ড বা নিরাপত্তা বিষয়ে সামনের পোষ্টগুলো লিখব আপনাদের কমেন্টের উপরে Base করে। যেমনটি আমি আমার বিগত পোষ্টে লিখেছিলাম যে নিরাপত্তা সিলমোহর (Stamp) কিংবা এধরনের যত Security সম্পর্কিত প্রয়োগ-পদ্ধতি-প্রোগ্রাম রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে লিখব। ধন্যবাদ, সাথেই থাকুন এবং নিরাপদে পথ চলুন আর সবসময় ইতিবাচক চিন্তা করুন।
বি;দ্র; এই পোষ্ট নিয়ে যেকোন ধরনের সমস্যা/উপদেশ বা অতিরিক্ত কিছু জানার থাকলে মন্তব্যের পথ খোলা আছে। আমি আমার সাধ্যমতো চেষ্টা করবো

ফেইসবুকে যোগ করুন অটোমেশিন। (অটোমেটিক লাইক)

হ্যা বন্ধুরা যারা ফায়ারফক্স ব্যবহার করেন তাদের জন্য একটি এড অনস নিয়ে এসেছি। যার ফলে আপনাকে আর কষ্ট করে লাইক করতে হবে না। আপনি শুধু ফেইসবুকে লগ ইন অবস্থায় থকলেই আপনার সকল বন্ধুদের পোষ্ট, গ্রুপ পোষ্ট এবং পেজের পোষ্টগুলোতে অটোমেটিক লাইক চলে যাবে।
এই এডঅনসটি নতুন পেজের এডমিনদের অনেক কাজে লাগবে। কারন নতুন ফ্যান পেইজ চালু করলে তার ফেইক আইডিগুলো থেকে তিনি সহজেই লাইক বাড়াতে পারবেন।
>> এটা ইনষ্টল করার জন্য আপনাকে এই Auto Like Facebook Statuses Plus লিংকে ক্লিক করতে হবে।

>> এরপর + Add to Firefox বাটনে ক্লিক করুন।
>> পপআপ ম্যাসেজ সো করলে Allow করুন।

>> এরপর Install Now বাটনে ক্লিক করুন।
>> ইনষ্টল শেষ হলে ব্রাউজার রিষ্টার্ট দিয়ে দেখুন।
ধন্যবাদ সবাইকে, নিজে জানুন অন্যকে জানান।

নোকিয়া সিম্বিয়ান ব্যবহারকারীদের উইন্ডোজ ভিস্তা না দেখলে ফুল মিস

আমার দ্বিতীয় পোষ্টে আপনাদের সারা পেয়ে তৃতীয় পোষ্টটি লিখলাম আশা করি ভাল লাগবে।
আমার তৃতীয় পোষ্টটিও আপনাদের প্রিয় মোবাইলের, তাই দেরি না করে ঝটপট দেখে ফেলুন ।
এটা চালাতে ফ্লাশ প্লেয়ার লাগবে, না থাকলে এখান থেকে ডাউনলোড করে নেন
০১ ৷ এবার ইন্সটল করে নেন ৷
০২ ৷ তারপর এখান থেকে উইন্ডোজটি ডাউনলোড করুন ৷
০৩ ৷ এবার ডাউনলোড করা ফাইলটি ওপেন করুন আর মোবাইলে উপভোগ করুন উইন্ডোজ ভিস্তা ৷
এই উইন্ডোজে আপনি  মোবাইলের সব প্রোগ্রামই চালাতে পারবেন ৷
আজ এ পর্যন্তই আবার অন্য কোন দিন ৷

Alertpay Account তৈরি করে টাকা আয় করুন ও ব্যবহারের কলাকৌশল-আলোচনা

সবাইকে সালাম জানিয়ে শুরু করছি আজকের দিনের প্রথম ও শেষ পোষ্ট। আজকের দিনের প্রথম পোষ্টটি কোন সফটওয়্যার বা ইনকাম সাইট রিভিউ নিয়ে লেখা নয়। অনলাইনে আমরা অনেকেই ইনকাম করি এই ইনকামের অর্থ বিভিন্ন কার্ড বা একাউন্টের সাহায্য যেমন- এলার্টপে, পেপাল, মানিবুকার্স ইত্যাদির মাধ্যমে নিজের পকেটে আনা যায়। কিন্তু সমস্যা হল -অনেকেই ঠিক করে বুঝতে পারছেন এখানে কি ভাবে একাউন্ট ওপেন করতে হয়, কি সুবিধা-অসুবিধা আছে, দরকারী কোন পরামর্শ অআছে কিনা ইত্যাদি। এই সাইটে ইতিপূর্বে হয়ত অনেক ব্লগার ভাই এই বিষয়ে পোষ্ট করেছেন। আপনারা সেইগুলো পড়ে অনেকটা ইতিবাচক ধারনা পেয়েছেন বলে মনে করছি। যাইহোক আবার অনেকেই আছেন- যাদের মনে এখনো সচিত্র প্রতিবেদন ও এর ব্যবহার জানার জন্য মনে উসখুস করছে। তাই আজকের তাদের জন্য এই পোষ্ট কাষ্টমাইজ হিসাবে প্রকাশ করছি। আশা করি অনেকের উপকারে আসবে।
ইনকামের টাকা/অর্থ পাবার অনেকগুলো মাধ্যম আছে- যে গুলো পূর্বেই উল্লেখ করেছি। এর মধ্য বর্তমানে বাংলাদেশী তথা আপনাদের উপকার স্বার্থে ও সুবিধার প্রেক্ষিতে আজকে এলার্ট পে নিয়ে আলোচনা করব। ইতিপূর্বে পিসি হেল্প লাইনে বিভিন্ন পোষ্টের কমেন্টে অনেক ভাই/বন্ধুরা অনুরোধ করেছিলেন- কি ভাবে এলার্টপে একাউন্ট পেতে পারি বা ওপেন করতে পারি। আজকে তারা এই সুযোগটি গ্রহন করতে ভূলবেন না।
তবে এই পোষ্টটি বিস্তারিত আলোচনার পূর্বে আপনাদের কাছে অনুরোধ রাখব- আপনারা কাজ শুরু করবার পূর্বে প্রথমত আমার এই পোষ্টটি একবার ভাল করে পড়ে নিন। কোথায় কি সমস্যা বা দরকারী পরামর্শ আছে তা নোট করে নিন-
একার মুল আলোচনায় আসি-
এলার্ট পে একাউন্ট
প্রথমত জানা যাক- এলার্ট পে কি?
এলার্ট পে একটি পেপালের মতই ইন্টারনেটে অর্থ লেনদেনের সহজ ও জনপ্রিয় পদ্ধতি। মুলত যারা নেটের বিভিন্ন সাইটে ইনকাম করেন তারা তাদের অর্থ গ্রহনের জনন্য, পাবার জন্য এলার্ট পে ব্যবহার করেন। এলার্টপের সদর দপ্তর বাড়ী কানাডাতে।অর্থাৎ এটি একটি কানাডিয়ান প্রতিষ্ঠান।২০০৪ সালে মাত্র ৬ জন
কর্মচারী নিয়ে এলার্ট পে যাত্রা শুরু করে। এখন এটি বর্তমানে প্রায় ২৫০ জনের অধিক কর্মচারী ও ১ কোটির বেশী গ্রাহক নিয়ে একটি বিশাল প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। প্রতিদিন প্রায় ১০,০০০ নতুন ব্যবহারকারী এলার্ট পে সাইটে রেজি করছে।বিশ্বের প্রায় ২০০ টি দেশে এর সার্ভিস চালু রয়েছে। এখানে প্রায় ২৫ টি মুদ্রায় অর্থ লেনদেন করা যাবে।তাছাড়া এই প্রতিষ্ঠানের ৫২ টি দেশে জোনাল ব্যাংকিং সুবিধা প্রদান করে থাকেন।
ছবি- কারেন্সীর (মুদ্রা)
বাংলাদেশকে এলার্ট পে কতটুকু সাপোর্ট করে?
বর্তমানে বাংলাদেশকে ইন্টারনেট লেনদেনের সাপোর্ট হিসাবে এলার্ট পে গ্রহন করেছে। এখন বাংলাদেশী যে কোন ইউজারই এলার্ট পে থেকে টাকা গ্রহন বা লেনদেন করতে পারবেন। যদিও বাংলাদেশে এর কোন অফিস কার্যক্রম নাই তাতে কোন সমস্যা নাই। কেননা, গ্রাহকরা যখন এই সাইটে রেজি করবেন তাতে বাংলাদেশ হিসাবে শো করবে। সুতরাং প্রমাণ হিসাবে বলা যায় এলার্ট পে কর্তৃপক্ষ আমাদের সোনার বাংলাদেশকে বরণ করে নিয়েছেন। তারা যদি আমাদেরকে একসেপ্ট না করতেন তাহলে সেখানে বাংলাদেশ লেখা থাকত না। যেমন- আপনি পেপাল সাইটে যান সেখানে রাজি করবার সময় Country হিসাবে Bangladesh পাবেন না।  তবে আপনাদের জন্য সুখবর হল- এলার্টপে সম্প্রতি বাংলাদেশী গ্রাহকদের জন্য এলার্টপে মাষ্টারকার্ড ব্যবহারের সুযোগ করে দিয়েছে। এবং অতি দ্রুতভাবেই তারা এই দেশে অফিস কার্যক্রম শুরু করবে।
কি ভাবে একাউন্ট তৈরি করবেন?
এলার্টপে সাইটে তিন ধরনের একাউন্ট তৈরির সুযোগ দিয়ে থাকে তথা-
1.  Personal Starter
2.     Personal Pro
3.     Business
এর মধ্য যে কোন একটিতে বিনামূল্য রেজিঃ করা যায় এবং পরবর্তীতে যে কোন সময়ে একাউন্ট পরিবর্তন বা আপগ্রেড করা যায়।তিনটি একাউনটের সাহায্য নিরাপদে কেনাকাটা করা ও বিনামূল্য অন্য ব্যবহারকারীকে টাকা পাঠানো যায়। অবশ্য এর বাইরে তিনটি একাউন্টের আলাদা সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে যেমন-
১. Personal Starter - এই ধরনের একাউনটের একমাত্র সুবিধা হচ্ছে অন্য এলার্টপে ব্যবহারকারী থেকে টাকা দিতে/নিতে কোন ফী লাগেনা। তবে এখানে কোন ক্রমেই ব্যাংক ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে টাকা পাওয়া যাবে না। এবং মাসে ৪০০ ডলারের বেশী অর্থ গ্রহন করা যাবে না এবং সব পেমেন্টসহ ২০০০ ডলারের বেশী অর্থ গ্রহন করা যাবে না।
২. Personal Pro-
যারা ফ্রিল্যান্স বা অন্য সাইটে কাজ করেন তারা এখানে সকল ধরনের সুবিধা পাবেন। এথানে টাকা গ্রহন বা প্রেরনের কোন সীমাব্ধতা নাই। তবে এখানে অন্য এলার্ট পে ইউজার থেকে টাকা গ্রহন করলে ২.৫% + ০.২৫% ডলার ফী দিতে হয়। এর আরেকটি সুবিধা হল- ব্যবহারকারীর নিজের কোন ওয়েব সাইট বা ব্লগ থাকলে এলার্ট পে যুক্ত করে কোন পণ্য বা সার্ভিস বিক্রি করতে পারবেন ও গ্রাহকদের কাছ থেকে সহজেই টাকা গ্রহন করতে পারবেন।
3. Business-
এই একাউন্টির সাহায্য আপনার নিজস্ব ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নামে অনলাইনে অর্থ লেনদেন করতে পারবেন। এখানে একটি একাউন্টির সাহায্য একাধিক ব্যবসায় পরিচালনা করা যায়। এবং অন্য সকল সুবিধা ও সার্ভিস চার্জ Personal Pro একাউন্টের মতই।
আপনাদের সুবিধার জন্য এখানে নিম্নরুপ একটি চিত্র প্রদর্শন করছি।এখানে যাবতীয় সুবিধা, সার্ভিস চার্জ ও ফী এর তালিকা দেয়া আছে-

আপনি কোন একাউন্টটি ওপেন করবেন?
এখন আপনি নিজেই সিদ্ধান্ত নিন কোন একাউন্ট টি গ্রহন করবেন উপরোক্ত আলোচনার প্রেক্ষিতে। তবে আমার পরামর্শ হল-
১। আপনি প্রথমত রেজিষ্ট্রেশনের সময় Personal Pro একাউন্টটি গ্রহন করুন। এখানের সুবিধা হল- এলার্টপে একাউন্টের রেফারেলের মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। এটিতে সকল কিছুই ফ্রী! কেবল একজনের কার্ড হতে আরেকজনের কার্ডে অর্থ আনতে কিছু চার্জ কাটা হয়। আবার টাকা গ্রহন করতে কোন সীমাবদ্ধতা নাই।যারা Personal Pro ইউজার। কিন্তু এখানে Personal Starter হলে উক্ত কাজটি করতে পারবেন না। অআপনি অআরেকটি চালাকী করতেও পারেন সেটি হলো- প্রথমে Personal Pro একাউন্টটি গ্রহন করুন। যখন দেখবেন, একাউন্টে ৪০০ ডলারের কম আছে তখন Personal Pro কে আপগ্রেড করেPersonal Starter এ- ফিরে যেতে পারবেন। এখন এটি আপনাদের সিদ্ধান্ত। এলার্টপের মাধ্যমে কিভাবে আয় করা যায় তা আমার এই পোষ্টের পরবর্তী অংশটুকু পড়ুন।
একটি কথা মনে রাখুন- প্রথমভাবে একবার Personal Starter ফ্রি একাউন্ট ওপেন করলে কাউকে রেফারেল দিয়ে সহজে আয় করতে পারবেন না।
তাহলে এবার কাজ শুরু করা যাক-
এলার্টপের মাধ্যমে ইনকাম
কাজ শুরু করবার পূর্বে একটি কথা! অআপনারা হয়ত অনেকে শুনে আশ্চর্য হবেন যে, এলার্ট পে একাউন্ট করার পাশাপাশি অর্থ ইনকামও করা যায়। অর্থা এলার্টপে একাউন্ট আমাদের পকেটে অর্থ গ্রহন করবার সুযোগ করে দিচ্ছে আবার ইনকামের পথ ও বাতলে দিচ্ছে। কি মজাটাই না!! এক ঢিলে ২ পাখি মারা।
এই সুযোগটি সবাই ইচ্ছামতো কাজে লাগাতে পারবেন না।-কিছু নিয়ম নীতির ব্যাপার আছে- এখন আমি আপনাদেরকে সেটি বলব।
এটি করতে হলে যিনি এলার্টপের বৈধ গ্রাহক তার রেফারেল দিয়ে একাউন্ট তৈরি করতে হবে।অর্থাৎ এলার্টপেতে ঐ গ্রাহককে একাউন্টের মেয়াদ প্রায় ৩ মাসের বেশী হতে হবে।এবং মিনিমাম হলেও একবার অর্থ উত্তলোন করেছেন এমন হতে হবে। তারপর আপনি ঐ রেফারেলে গ্রাহক হলে পরবর্তী আপনার বন্ধু বা পরিচিতদের আপনার রেফারেল দিয়ে কিছুটা ইনকাম করতে পারবেন। এখানে রেফারেল হিসাবে-প্রায় ০.১২ ডলার হিসাবে পাওয়া যায়।
একাউন্ট ওপেন করবার পূর্বে কিছু পরামর্শ-
১। একাউন্ট ওপেন করবার পূর্ব কিছু নিয়ম নীতি আছে। সেই গুলো একটু নোট করে নিন-
যেমন- ১। একাউন্টে আপনার যে নাম দিবেন তা ঠিক করে নিন।এখানে পক্সি হিসাবে কারোর নাম দিবেন না। বা ভূয়া একাউন্ট ওপেন করতে যাবেন না।কারন এটা কোন ভাওতাবাজী সাইট নয়। প্রতিটি কাজের এখানে ভেরিফিকেশন করা হয়। তাই সাবধান!
২। বিশেষ করে যাদের বয়স ১৮ বছর হয়েছেন বা ভোটার হিসাবে অন্তভূক্ত হয়েছেন তারাই এই একাউন্ট ওপেন করার উপযুক্ত। এখানে যে নাম দিবেন তা ভোটার অআইডি অনুসারে দিতে হবে। মিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ এখানে মুল ব্যাপার নয়। বিশেষ করে এলার্ট পেতে যখন টাকা উঠাতে যাবেন সেখানে ব্যাংক একাউন্ট ও এলার্টপে একাউন্টে কিন্তু একই নাম হতে হবে। সঠিক না হলে কোনভাবেই অর্থ উত্তলোন করতে পারবেন না। অবশ্য এখানেও ভেরিফিকেশনের ব্যাপার আছে। যারা ব্যাংকে এর মাধ্যমে টাকা উঠাতে যাবেন বিশেষ করে চেক নিয়ে সেখানে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ অআপনার ভোটার অআই.ডি চাইবেন।
৩। আমি নিজেও অবশ্য এমন অসুবিধার সম্মুখে পড়েছিলাম। আমি একটি সাইটে ইনকাম এর কাজ করতাম। সেখানের একাউন্টে আমার নাম সনদপত্রনুসারে লিখেছিলাম। যথন ব্যাংকে গেলাম ব্যাংক কর্তৃপক্ষ আমাকে টাকা প্রেরন করলেন না। বললেন, আপনার ভোটার আই.ডি কার্ড সংশোধন করে নিয়ে আসুন। মূল ব্যাপরা হল- আমার ভোটার আইডি ও সার্টিফিকেটে নাম একই রকম ছিল। কিন্তু সেখানে নামের অক্ষরের হেরফের ছিল বলে এই সমস্যা হয়েছিল। পরবর্তীতে কষ্ট করে আমাকে পূনরায় একাউন্ট করতে হয়েছিল।
৪। মুলত এমন কিছু সাইট আসে যেখানে কোনভাবেই নিজের নাম ও মেইল ঠিকানা পরিবর্তন করা যায়না। যেমন- এলার্ট পে, পেপাল।তাই এখানে সঠিকভাবে কাজটি করতে হয়।
৫। এলার্ট পে একাউন্ট করতে নতুন করে একটি মেইল একাউন্ট ওপেন করে নিয়ে কাজটি করলে ভাল হয়। আর এই মেইল একাউন্টির প্রমান হল আপনিই এলার্টপে একাউন্টের মালিক ও আপনিই অর্থ পাবেন। অবশ্য যাদের পূর্বে মেইল একাউন্ট আছে সেটি থেকে করলেও সমস্যা নাই।
৬। প্রথমত এলার্ট পে একাউন্টে রেজি এর সময় নাম, সেইল ঠিকানা সঠিক করে দিবেন। কেননা, ভূল হলে পরবর্তীতে কোনভাবেই পরিবর্তন করা যাবে না।অন্য ঠিকানা বা তথ্য গুলো পরিবর্তন করা যাবে।
৭। রেজি এর ২য় পর্যায়ে একটি পিন নম্বর দিতে বলবে। এখানে আপনার পচ্ছন্দনীয় ৬/৮ সংখ্যার পিন নং দিন। এখানে আপনি আপনার পরীক্ষার রেজি বা রোল নং হিসাবে দিতে পারেন। আমি কিন্তু আমার বিশ্বৰ রোল নং ব্যবহার করেছি যাতে মনে থাকে। তাছাড়া পিন নম্বরটি লেখা রাখা ভাল। আপনি যদি পিন নম্বর ভুলে যান তাহলে কোনভাবেই নতুন পিন নিতে বা পরিবর্তন করতে পারবেন না। আবার এলার্ট পে থেকে কোন সমাধান পাবেন না। তাই এখানে বিফলে গেলে আরেকটি একাউন্ট তৈরি করতে হবে।
৮। রেজিঃ শেষ পর্যায়ে ক্যাপচা কোড পরিবর্তন করতে হয় এটি অনেক ঝামেলার কাজ। ক্যাপচা সঠিক পূরন না হলে একাউন্ট তৈরি হবে না। আসলে এলার্টপেতে ক্যাপচা বুঝতে অনেক অসুবিধা সৃষ্টি করে। এখানে পরামর্শ হল- আপনি যে ক্যাপচাটি বুঝতে পারছেন সেটি দিবেন না। ঐ ক্যাপচা পরিবর্তন করে অন্য ক্যাপচা দিয়ে কোড পূরন করুন যেটি বুঝতে পেরেছেন।
অনেক আলোচনা হল- তাহলে এবার মুল কাজ শুরু করা যাক-
১| যারা একাউন্ট তৈরি করতে আগ্রহী তারা আমার এই রেফারেল লিংকে ক্লিক করুন- https://www.alertpay.com/?Su4zAWwxojQVOWe2Lzjtxg%3d%3d
রেজিঃ এর জন্য নিম্নরুপ এন্টারফেস আসবে-এটি রেজিষ্ট্রেশনের প্রথমধাপ
২। যে একাউন্টি ওপেন করতে চান সেটিতে ক্লিক করুন । ডান পাশে সবুজ চিহৃ দেখাবে। অতপর l
Next এ-ক্লিক করুন। রেজিঃ এর জন্য নতুন আরেকটি উইন্ডো আসবে-
৩। এখানে আপনার যাবতীয় তথ্য লিখতে হবে যেমন-
১. Sollution- এখানে MR. or, Mrs যে কোন একটি সিলেক্ট করুন
২. নামের ক্ষেত্রে ১ম ও শেষ অংশ নিদিষ্ট ঘরে লিখুন। যেমন- কারো নাম যদি হয় Nowrin afroj pompa তাহল প্রথম অংশে Nowrin afroj ও pompa শেষ আংশে লিখতে হবে।
৩. Region- এখানে অঞ্চল উল্লেখ করতে হবে। এখানে আপনি ASIA দিন বা অন্য কিছু দিতে পারেন।
4. Postal Code- নিজ এরিয়ার পোষ্টাল কোড দিন যেমন-৬১০০
5. Home Phone- এখানে আপনার বর্তমানে ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরটি দিন। মনে রাখবেন পরবর্তীতে আপনার একাউন্ট Verification করতে হলে এই নম্বরটি সচল থাকতে হবে।
6. Occupation- এখানে Student হিসাবে সিলেক্ট করুন
7. Date of Birth- এখানে আপনার জন্মতারিখের তথ্যগুলি দিন। যেমন- ১০/১০/১৯৯০
(উল্লেখ্য- এখানে আপনার নাম ও মেইল ঠিকানা বাদে পরবর্তীতে একাউন্ট প্রোফাইল থেকে সবকিছুই আপডেট করতে পারবেন।)
৪। সবকিছু পূরন করে Next এ-ক্লিক করুন। অতপর রেজি ২য় ধাপের উইন্ডো আসবে-
এখানে-
Email Address-     আপনার মেইল ঠিকানা দিন।
Pasword & Re enter password-  পাস ওয়ার্ড দিন। এখানে কিন্তু মেইল একাউন্টের পাসওয়ার্ড নয়।নতুন পাসওয়ার্ড দিতে হবে। রি-টাইপে একই পাসওয়ার্ড দিতে হবে।
Transaction PIN- নিদিষ্ট কোন সংখ্যার নম্বর দিন। যেমন- ৯০৭৬২০
Re enter Transaction PIN- একই নম্বর দিতে হবে।
Password recovery- এই অপশন থেকে একটি প্রশ্ন সিলেক্ট করুন ।
Answer- এখানে তার উত্তর লিখুন
Third party Information- Yes/NO। ।এখানে NO সিলেক্ট করে রাখাই ভাল। আমি একাউন্ট ওপেন করার সময় NO সিলেক্ট করেছিলাম।
Word verification- এখানে সঠিকভাবে ক্যাপচা পূরন করতে হবে।
পরিশেষে You acnowldge that You have read ……… Alert pays তে টিক মার্ক দিন
৫। Final Step – এ ক্লিক করুন।
৬। এখানে আপনি যে মেইল ঠিকানা দ্বারা রেজিঃ করেছেন সেখানে মেইল verification হিসাবে একটি ম্যাসেজ যাবে। এখানে আপনার এলার্ট পে একাউন্ট Active করার লিংক থাকবে। ঐ লিংকে ক্লিক করলে Alert pay এর পেজ ওপেন হবে এবং আপনাকে পাসওয়ার্ড দিতে বলবে। অতপর আপনি পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার এলার্টপে একাউন্টে প্রবেশ করতে পারবেন। মেইল verification সঠিক হলে একটি Thank You/Welcome হিসাবে ম্যাসেজ প্রদর্শিত হবে।
ব্যাস! আপনার এলার্ট পে একাউন্ট তৈরি করার কাজ সম্পূর্ণ শেষ। এখন আর কোন চিন্তা নাই! নিশ্চিন্তভাবে আপনার এই একাউন্ট দ্বারা অর্থ লেনদেনের হাতিয়ার হিসাবে কাজ করাতে পারবেন।
Note-
সব সময় মনে রাখবেন আপনার যে ইমেইলটি দিয়ে এলার্টপেতে সাইন করেছেন ঐ ইমেইল একাউন্টটি পুরোটাই আপনার এলার্টপে এড্রেস।
-         আপনার এই একাউন্ট কিন্তু কোন সময় নষ্ট হবে না। অর্থাৎ কিছু সাইট থাকে যেখানে প্রতি ২ মাস অন্তর সেখানে প্রবেশ না করলে একাউন্ট ডিলেট হয়ে যায়। এলার্টপে কিন্তু এই সকল সমস্যা থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত।
-         কিন্তু এলার্টপেতে যদি কোন এমাউন্ট নিয়ে আসেন তাহলে তা প্রতি ১৮ মাসের মধ্য কার্ড বা চেক দ্বারা অবশ্যই উত্তলোন করতে হবে। যদি না করেন-তাহলে ১৮ মাসের পর থেকে প্রতিদিন নিদিষ্ট হারে আপনার একাউন্ট থেকে এলার্ট পে কর্তৃপক্ষ চার্জ কেটে নিবেন।
৭। এখন প্রতি সময়ে এলার্টপেতে লগইন করার সময় নিম্নরুপ উইন্ডো এন্টারফেস আসবে-
এভানে মেইল ঠিকানা ও পাস ওয়ার্ড দ্বারা একাউন্টে প্রবেশ করতে হবে।
৮। মনে করলাম আপনি এই মুহুতে আপনার এলার্টপে একাউন্টে প্রবেশ করেছেন- এখানে আপনার প্রোফাইলে ক্লিক করে যাবতীয় তথ্যাদি জানতে পারবেন।
আপনার এলার্টপে একাউন্টকে কিভাবে ভেরিফাই করবেন?
এবারতো আপনার একাউন্ট তৈরি হল। ভেরিফিকেশন করতে হবে। এখানে শুধু একাউন্ট তৈরি করলেই হবে না। ভেরিফিকেশন করার ব্যবস্থা করতে হবে।ভেরিফিকেশন না করলে কোন অবস্থাতেই আপনার এলার্টপে একাউন্ট দ্বারা লেনদেনের উপযোগী করতে পারবেন না। মুলত ভেরিফিকেশন হল- এলার্টপে কর্তৃপক্ষ আপনাকে পরীক্ষা করবেন আপনি এলার্টপের বৈধ গ্রাহক কিনা? একবার ভেরিফিকেশন হয়ে গেলে আর কখনোই ভেরিফিকেশনের দরকার হয়না। তাহলে এবার দেখাব কিভাবে অআপনার এলার্টপে ভেরিফিকেশন করবেন।
এলার্টপে তে মূলত ০৩ ধরনের ভেরিফিকেশনের ব্যবস্থা আছে তথা-
১. Bank Transfer or Bank wire (Swift) Deposit- এখানে ব্যাংক ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে যাচাই করা হয়ে থাকে। যারা কোন ব্যাংকের গ্রাহক তাদের সেই ব্যাংকের এখানে (Swift)কোড প্রবেশ করাতে হয়। আমাদের দেশের ব্যাংকগুলোকে এলার্টপে কর্তৃপক্ষ (Swift)কোডের ভেরিফিকেশন করতে এখনো প্রয়োজন মনে করেনি।তাই এখানে বাংলাদেশ অন্তভূক্ত নাই।
২. Credit Card Validtation- এখানে যারা মাষ্টার কার্ড ব্যবহার করেন তারা ভেরিফিকেশন করাতে পারবেন। এখানে এলার্টপে তে আপনার মাষ্টার কার্ডের পিন প্রবেশ করাতে হবে। অতপর এলার্টপে আপনার মাষ্টার কার্ড থেকে কিছু ডলার কেটে নিবে। পরিশেষে এলার্টপে একাউন্টে গিয়ে ভেরিফিকেশনে জানাতে হবে কত ডলার কাটা হয়েছে। যদি তথ্য ঠিক দেন তাহলে একাউন্ট ভেরিফিকেশন হয়ে গেল।
৩. Complete both- এখানে কেউ যদি A ও B অপশনের দুটোই ভেরিফিকেশন করাতে চান তাহলে এই অপশনটি কাজে লাগাতে হবে।
৪. Phone Validation- এই অপশনটি সবাই ব্যবহার করেন। আপনিও এই অপশনটি বেছে নিন। এখানে এলার্টপে কর্তৃপক্ষ অআপনার মোবাইল নম্বরে একটি গোপন কোড প্রেরন করবে। অতপর সেই কোডটি প্রবেশ করালে আপনার একাউন্ট ভেরিফিকেশন হয়ে যাবে।
এই কাজটি করতে আপনার একাউন্টে লগইন করুন। প্রোফাইলে ক্লিক করুন যেখানে লেখা আছে-Verification সেটিতে ক্লিক করুন। অথবা আপনার একাউন্টের নিচের মেনু Message Center থেকে Cheeck Your Verifications Status এ- ক্লিক করুন।
নিচের চিত্রের মত-

একটি নতুন উইন্ডো আসবে। সেখানে Phone Validation- অপশনটি বেছে নিন।এখানে মোবাইল নম্বরটি দিয়ে সেন্ড করলে আপনার মোবাইলে একটি কোড প্রেরন করা হবে। ঐ কোডটি নিদিষ্ট বক্সে লিখে OK করলে আপনার একাউন্টটি ভেরিফিকেশন হিসাবে Completed হিসাবে শো করবে। প্রাথমিকভাবে মোবাইল দিয়ে ভেরিফিকেশন করলেই হবে।পরবর্তীতে যদি মনে করেন মাষ্টার কার্ড দ্বারা ভেরিফিকেশন করবেন তা করা যাবে। ভেরিফিকেশন সঠিক হলে নিম্নরুপ চিত্র দেখাবে-
কাজের কাজ হয়ে গেল। এখন আরও কিছু অপশন আছে সেইগুলো নিয়ে আপনি নিজেই কাজ করতে পারবেন। এলার্টপের কিছু অপশনের সাথে আপনাদেরকে পরিচয় করাব। মূলত আপনার একাউন্টে প্রবেশ করে যাবতীয় কাজ করতে পারবেন। এখানে MY Account/Profile সিলেক্ট রেখে যাবতীয় কাজ করতে পারবেন নিচের চিত্রনুয়ায়ী-
 
সংক্ষেপে কিছু আলোচনা-
Personal Information-      এখানে আপনার যাবতীয় তথ্যদি রয়েছে। যদি প্রয়োজনে মনে করেন তাহলে তথ্যাদি আপগ্রেড করতে পারবেন।এখানে কাজ করলে নিম্নরুপ চিত্র পাবেন-
Password-   এখানে আপনি যে কোন মুহুর্তে Password পরিবর্তন করতে পারবেন।
Transaction PIN-  এটি পূর্বেই বলেছিলাম লেনদেনের ট্রানজেকশন। এটি পরিবর্তন করতে পারবেন।

Email Addresses-   এটির কোন পরিবর্তন ঘটাতে পারবেন না।
Language Preference- ভাষা হিসাবে সিলেক্ট করতে পারবেন। তবে স্থায়ী হিসাবে ইংরাজীতে নির্বাচিত থাকে।
Verification-        এখানে আপনার একাউন্টকে ভেরিফিকেশন করাতে হয়। যা পূর্বেই আলোচনা করেছি।
Downgrade/Upgrade Account-    যে কোন সময় আপনার একাউন্টকে আপগ্রেড করতে পারবেন।অর্থাৎ Personal Free থেকে Personal Pro/Business-এ অথবা Personal Pro/Business থেকে Personal Free তে কনভার্ট করতে পারবেন।নিচের চিত্রনুয়ায়ী-

Referrals-  রেফারেল দ্বারা আপনি ইনকাম করতে পারবেন। আপনার পরিচিত বন্ধুদেরকে ইনভাইট করতে পারবেন।এটি প্রথমেই আমি আলোচনা করেছি।
Close Account- অআপনি যদি মনে করেন পেপাল একাউন্ট চালাতে পারছেন না। তাহলে এই একাউন্টটি ডিলেট করতে পারবেন। ডিলেট করতে হলে পূর্বের Transaction PIN দিতে হবে। এখানে আপনার একাউন্ট কিন্তু চিরতরে ডিলেট হয়ে যাবে। পরবর্তীতে যদি একই মেইল থেকে যদি পূনরায় এলার্টপে ওপেন করতে চান পারবেন না। কেননা, এলার্টপে কর্তৃপক্ষ আপনার মেইলকে আই.পি হিসাবে চিনে রেখেছে। তাই নতুন মেইল দ্বারা একাউন্ট ওপেন করতে হবে।

আমার মতে, এটি না করাই ভাল। কেননা আপনার একাউন্ট তো অমর থাকবে। আপনি যদি ইনকাম বা লেনদেন নাও করেন কোন সমস্যা নাই।
আশা করি আপনাদের একাউন্টের প্যানেল নিয়ে অনেক কিছুই জানলেন। প্রথমদিকে একটু বুঝতে সমস্যা হতে পারে। এই ভাবে ২/৩ দিন ঘাটাঘাটি করলে ব্যাপারটা সহজেই বুঝতে পারবেন।
এলার্টপে থেকে কিভাবে টাকা পকেটে আনবেন? বা লেনদেন করবেন?
এলার্টপে একাউনট থেকে ৪ টি ভিন্ন উপায়ে টাকা আনা যায়। এইগুলো হল-
1. Cheeck
2. Credit Card/Master Card
3. Bank Transfer
4. Bankware
এবার এইগুলো সম্পর্কে সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করছি-
পদ্ধতিগুলো হল চেক, ক্রেডিট কার্ড, ব্যাংক ট্রান্সফার এবং ব্যাংক ওয়্যার
১) চেক: এই পদ্ধতিতে একটি চিঠির মাধ্যমে চেক পাঠানো হয়। চেকের জন্য এলার্টপে-কে ৪ ডলার ফি দিতে হয় এবং একাউন্টে সর্বনিম্ন ২০ ডলার হলে চেকের জন্য আবেদন করা যায়। আবেদন করার ২ দিনের মধ্যে একটি চেক আপনার ঠিকানায় পাঠানো হবে, যা হাতে পেতে ২ থেকে ৩ সপ্তাহ পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে। চেকটি ডলারে পাঠানো হয় তাই যেসব ব্যাংক ডলারে চেক গ্রহণ করে সেখানে এটি জমা দিতে হবে। সরকারী ব্যাংকের মাধ্যমে চেক থেকে টাকা তুলতে অল্প একটা ফি দিতে হয়, তবে সময় বেশি নিবে। আর বেসরকারী ব্যাংকে তুলনা মূলকভাবে বেশি ফি দিতে হবে কিন্তু সময় অনেক কম লাগবে। যাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কিংবা ক্রেডিট কার্ড নেই তাদের জন্য এটি খুব দরকারি, সময় একটু বেশি লাগলেও ঝামেলা কম। প্রথম প্রথম যখন আপনার আয় কম থাকবে তখন এই পদ্ধতি ইউজ করতে পারেন। পরে আয় বাড়লে মাস্টার কার্ড নিয়ে নিতে পারেন। তবে সাবধান, আপনার এলার্ট পে অ্যাকাউন্টে আপনার ঠিকানা সঠিক ভাবে দিবেন এবং ” চেক” পাঠানোর আগে ঠিকানা ভালো ভাবে চেক করে দিবেন।
২) ক্রেডিট কার্ড: যাদের ভিসা বা মাস্টারকার্ড রয়েছে তারা এই পদ্ধতিতে খুব সহজেই টাকা আনতে পারবেন। এলার্টপে সাইটে ক্রেডিট কার্ডের কথা বলা হলেও এটি ডেবিট কার্ডও সাপোর্ট করে। এজন্য প্রথমে এলার্টপে সাইটে কার্ডটি যোগ করতে হবে। কার্ডটি যাচাই করার জন্য এলার্টপে আপনার কার্ড থেকে ১ থেকে ২ ডলারের মধ্যে একটি অর্থ এলার্টপে একাউন্টে নিয়ে আসবে। এরপর কত ডলার লেনদেন হয়েছে এবং সেই পরিমাণটি এলার্টপে সাইটে এসে একটি টেক্সটবক্সে প্রবেশ করাতে হবে। সঠিকভাবে ডলারের পরিমাণটি বলতে পারলে আপনার কার্ডটি অর্থ লেনদেনের জন্য উপযোগী হবে। লক্ষ্যণীয় যে, আপনার এলার্টপে একাউন্টে অর্থ লেনদেনের মূল মূদ্রা হিসেবে ইউরো থাকলে কার্ড যাচাইয়ের পূর্বেই ডলারে পরিবর্তন নিতে হবে। অন্যথায় সঠিকভাবে কার্ডটি যাচাই হবে না। এলার্টপে থেকে কার্ডে প্রতিবার লেনদেনে ৫ ডলার ফি দিতে হয় এবং সর্বনিম্ন ১০ ডলার উঠানো যায়, যা ৩ থেকে ৪ দিনের মধ্যে কার্ডে সরাসরি চলে আসে। এরপর নিকটস্থ ATM (যেগুলো মার্সারকার্ড সাপোর্ট করে – যেমন DBBL, Standard Chartered Bank) থেকে যে কোন সময় টাকা তোলা যায়।
৩) ব্যাংক ট্রান্সফার: এলার্টপে থেকে ব্যাংক ট্রান্সফারের মাধ্যমে টাকা আনা যায় না। তবে যাদের Payoneer মাস্টারকার্ডে US Virtual Account নামক সার্ভিসটি আছে তারা এই পদ্ধতিতে মাত্র ০.৫ ডলারের বিনিময়ে কার্ডে টাকা আনতে পারেন। আর সময় লাগে মাত্র ২ থেকে ৩ দিন। যারা এক বছর থেকে Payoneer কার্ডটি ব্যবহার করছেন তারা এই US Virtual Account এর জন্য Payoneer সাইটে আবেদন করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনাকে যুক্তরাষ্ট্রের First Bank of Delaware নামক ব্যাংকের একটি ভার্চুয়াল একাউন্ট দেয়া হবে। এই ব্যাংকের সাথে মাস্টারকার্ডটি যুক্ত থাকে। অর্থাৎ কেউ যদি আপনার ওই ব্যাংক একাউন্টে টাকা পাঠায় তখন এটি সরাসরি আপনার কার্ডে জমা হয়ে যাবে। তবে এই ব্যাংক একাউন্ট থেকে কখনও অন্যকে আপনি টাকা পাঠাতে পারবেন না, শুধুমাত্র গ্রহণ করতে পারবেন। এলার্টপে সাইটে এই ব্যাংক একাউন্টটি যুক্ত করতে প্রথমে Add Bank Account পৃষ্ঠায় গিয়ে দেশ হিসেবে United States সিলেক্ট করতে হবে। তারপর Bank Transfer সিলেক্ট করে একাউন্টটির নাম্বার, ABA Routing নাম্বার, ব্যাংকের নাম ইত্যাদি তথ্য দিতে হবে, যা Payoneer সাইট থেকে পাওয়া যাবে। এরপর এলার্টপে থেকে আপনার একাউন্টে ১ ডলারের কম দুটি অল্প অর্থ পাঠানো হবে যা Micro Deposit নামে পরিচিত। দুই দিন পর Payonner সাইটে লগইন করে ডলার দুটি দেখতে পাবেন। এই দুটি লেনদেনের পরিমাণ এলার্টপে সাইটে এসে দুটি টেক্সটবক্সে প্রবেশ করতে হবে। সফলভাবে প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে পারলে আপনি সবচেয়ে কম খরচে এলার্টপে থেকে টাকা দেশে আনতে পারবেন।
৪) ব্যাংক ওয়্যার: যাদের কোন ভিসা বা মাস্টারকার্ড নেই তারা এই পদ্ধতিতে দেশের ব্যাংকে সরাসরি টাকা আনতে পারবেন। এটি সাইটের সবচেয়ে ব্যয়বহুল পদ্ধতি। এক্ষেত্রে খরচ পড়বে ১৫ ডলার এবং সর্বনিম্ন ৪০ ডলার হলে এই পদ্ধতিতে টাকা উঠানো যাবে। ব্যাংক ওয়্যারের মাধ্যমে আপনার ব্যাংক একাউন্টে টাকা আসতে প্রায় এক সপ্তাহের মত সময় লাগবে। ব্যাংক ওয়্যারের জন্য প্রথমে সাইটে আপনার ব্যাংক একাউন্টের নাম্বার, ব্যাংক কোড, ব্রাঞ্চ কোড এবং SWIFT CODE যোগ করতে হবে, যা আপনার ব্যাংকে যোগাযোগ করে তথ্যগুলো সংগ্রহ করতে পারেন।
এলার্টপে কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশীদের জন্য ভিসা কার্ড দিচ্ছে-

অপরদিকে আমার এই পোষ্টের প্রথমদিকে আলোচনা করেছিলাম ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ভাল খবর হল এলার্ট পে এখন ভিসা কার্ড দিচ্ছে। আপনি চাইলে আপনার কার্ডটি এখনই অর্ডার দিন। তবে কার্ডটি অর্ডার দেয়ার আগে ফি সম্পর্কে ভালভারে জেনে নিন- নিম্নরুপ চিত্রনুয়ায়ী- আসলে এর খরচের ব্যাপারটি অনেক বড়। তাই নিজেও সাহস করতে পারছিনা এই কার্ডটি গ্রহন করতে। তবে, আমার মতে যারা কম ইনকাম করেন বা প্রফেশনাল নই তাদের এটি প্রয়োজন নাই। তবুও অনেকের আশা জাগতে পারে- এর খরচ কিরুপ ও অন্যান্য তথ্যাদি সম্পর্কে-

বাংলাদেশের জন্য প্রায় এক মাস পূর্বে এই সুবিধাটি এলার্টপে চালু করেছে। এখন বাংলাদেশ সহ প্রায় ৫০ টি দেশ এই ভিসা কার্ডের সুবিধা পাবেন-চিত্রটি নিম্নরুপ-
কিভাবে এই ভিসা কার্ড পাওয়া যাবে?
আপনার একাউন্ট প্রোফাইলে লগইন ভাবে প্রবেশ করলে সেখানে ভিসা কার্ড পাবার জন্য রেজিষ্ট্রেশনের জন্য আপনাকে অনুরোধ জানাবে। ঐখানে নির্দেশনা ভাবে কাজ করলে ভিসা কার্ড পাবার যোগ্যতা অর্জন করতে পারবেন।
সতর্কতা-
১। একবার ভিসা কার্ড ব্যবহারের পর পরবর্তীতে যদি ব্যবহারের জন্য অনুপযুক্ত রাখেন/ব্যবহার না করেন কিংবা কোন ফিস পরিশোধ করতে অক্ষম হন। তাহলে এলার্টপে কর্তৃপক্ষ সম্পূর্ণ ভাবে অআপনার এই সার্ভিসটি বন্ধ করে দিবেন। অথবা পূনরায় রিনিউ করতে হলে প্রায় দ্বিগুণ আকারে ফিস পরিশোধ করতে হবে। সুতরাং এখানে যারা ভিসা কার্ড করবেন তাদের এই দিকে সতর্কতার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি।
এলার্ট পে সম্পর্কে অনেক কথা লিখা হল। এখন আপনাদের এই পোষ্টটি কতটুকু উপকারে আসবে তা সঠিকভাবে বলতে পারব না। তবে যদি কোনো ভাই বা বন্ধুর উপকারে আসে তাহলে আমার এই লেখার পরিশ্রম স্বার্থক হয়েছে বলে মনে করব। তাছাড়া এই পোষ্টটি করতে বহু বাণানের ভূল থাকতে পারে কিংবা উস্থাপনাতে অনাকাংখিত ভূল থাকলে তা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার আহবাণ রাখছি। আমার এই পোষ্টটি করতে অনেক বন্ধুরাই অর্থা আমাদের ব্লগটিমের সদস্যরা সহযোগীতা করেছেন- তাদের মধ্য মরিয়ম, সেতু, লাবণী, সুমন, অআসলাম, বুলবুল সহ অনেকেই সাহায্য করেছে ও অনুপ্রেরনা দিয়েছে। তাদের সকলকে অশেষ ধন্যবাদ। এখানে এই পোষ্টটি আমাদের মতামতনুসারে লিখেছি এবং কিছু মাসিক পত্রিকার রেফারেল নিয়েছি তথা- কম্পিউটার জগতের জনপ্রিয় আইটি লেখক- জনাব, মো জাকারিয়া চৌধুরী সাহেব। আমরা সবাই তার নিকট কৃতজ্ঞ।
আরেকটি কথা আমার এই লেখার বা প্রতিবেদনের কোন অংশ বা লেখা কোনরুপ কাট বা কপি করবেন না এবং অন্যজনের নিকট শেয়ার করবেন না।
আজ এই পর্যন্তই সবাই ভাল থাকুন। পিসি হেল্প লাইনের সাথেই থাকুন।
-এএমডি-মরিয়াম-আসলাম-বুলবুল-সুমন।
আমাদের নিম্ন সাইট লিংক থেকে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ডাউনলোড করে নিতে পারেন ও রেজিষ্ট্রেশন করতে পারেন-
  N.B- : PLEASE  DO NOT COPY MY ANY COLLECTION & AND DO NOT SHARE IT OF OTHER PERSONS  ™ AMD
——————————————————————————————————

FREE 10$ + অনলাইন-আয় অভিজ্ঞতা + প্রমাণ


গত কয়েক বছর যাবত শুধু একটা অনলাইন শেয়ার কোম্পানির নাম শুনতে ছিলাম। বুঝতাম না বিষয় টি কি রকম। একদিন ঐ শেয়ার কোম্পানির সাপোর্টে গিয়া বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলাম। আমাকে খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে দিল। অত:পর বিষয়টি কাউকে বলি নাই। এমনকি বন্ধুদের না। তারপর আমি সেখানে 8 টি শেয়ার ক্রয় করি যার দাম 80 ডলার। আজ আমি সেখান থেকে 75 ডলার উত্তোলন করলাম আমার এলার্টপে একাউন্টে। তাই আপনাদের কাছে আজ আনন্দের সাথে কোম্পানির নামটি প্রকাশ করছি তা হচ্ছে, “জে এস এস ট্রিপলার”
//////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////
“জে এস এস ট্রিপলার” সম্পর্কে:
জে এস এস ট্রিপলার হচ্ছে একটি ইউনাইটেড স্টেটসের জনপ্রিয় কোম্পানি, যাদের শেয়ার মানুষ ক্রয় করে লাভবান হচ্ছে। আমরা খবর নিয়ে দেখেছি যে, অনলাইনে বড় বড় ট্রেডার পর্যন্ত এ কোম্পানিতে যুক্ত আছেন।
কোম্পানির বৈশিষ্ট্য:
১. প্রতিদিন ইনকাম – ২%
২. শেয়ারের মেয়াদ – ৭৫ দিন
৩. কমপক্ষে ১ টি(১০$) শেয়ার বা পজিশন কিনতে হবে।
৪. গত ৬ বছর যাবত শেয়ার লেনদেন করছে।
৫. মিনিমাম withdraw=২০ডলার
৬. পেমেন্ট মেথড=Alertpay, Libertyreserve, SolidTrust Pay
//////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////
কিভাবে জে এস এস ট্রিপলার শেয়ার কিনবেন
ধাপ-১: এখানে ক্লিক
banner
করে আপনি কোম্পানির সাইটে প্রবেশ করুন। অত:পর মাউসের চাকা ঘুরিয়ে পেজের নিচে যান, যেখানে নিচের ফটোর মতো দেখতে পাবেন। লাল রঙ্গের ব্লক করা লিংকে ক্লিক করুন-

ধাপ-২: তারপর আপনি আপনার ফ্রাষ্ট নেম, লাষ্ট নেম, ইমেইল এড্রেস লিখে সাইন আপ বাটনে ক্লিক করুন। সাইন আপ
করার পর এ সাইটটি আপনার ইমেইলে একটি একটিভিশন লিংক পাঠাবে, আপনি আপনার ইমেইলে প্রবেশ করে ঐ লিংকে ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর তা নিচের ফটোর মতো দেখাবে-

তারপর “Proceed with my Registration” বাটনে ক্লিক করুন।

ক্লিক করার পর আপনার পাসয়ার্ড প্রবেশ করান। এবার আপনার আইডি নম্বর, পাসোয়ার্ড টা অন্য এক জায়গায় সেভ করে রাখেন কেননা প্রতিবার লগইন করতে এটা লাগবে। মেম্বার এগ্রিমেন্টে ক্লিক(টিক চিন্হ)করুন। অত:পর “Submit your Contact Information Proceed” বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ-৩: এবার “Member area” লিংকে ক্লিক করুন।

ধাপ-৪: তারপর আপনার আইডি, পাসোয়ার্ড, ক্যাপচা এন্ট্রি করে লগইন ক্লিক করুন।
ধাপ-৫: লগইন হলে, নিচের ফটোর মতো লাল ব্লকে ক্লিক করুন-

ধাপ-৬: তারপর আপনি মেম্বার এগ্রিমেন্টে টিক চিন্হ দিয়ে
সাবমিট বাটনে ক্লিক করুন। এবং পরের পেজে এন্টার বাটনে ক্লিক করুন। অত:পর নতুন পেজ অপেন হলে, নিচের ফটোর মতো লাল ব্লকে ক্লিক করুন এবং পরের পেজে এন্টার বাটনে ক্লিক করুন-তাহলে আপনার একাউন্ট ব্যালেন্স দেখতে পারবেন-

ডলার ডিপোজিট:
ধাপ-৭: অত:পর মাউসের চাকা ঘুরিয়ে পেজের নিচে নিচের ফটোর মতো দেখতে পাবেন। এবং ব্লক করা অংশে ক্লিক করুন এবং পুনরায় এন্টার বাটনে ক্লিক করুন-

ধাপ-৮: আবার পুনরায় নিচের ফটো মত লাল ব্লক করা অংশে ক্লিক করুন-

ধাপ-৯: এবার আবার মাউসের চাকা ঘুরিয়ে পেজের নিচে নিচের ফটোর মতো দেখতে পাবেন। এবং ব্লক করা অংশে ক্লিক করুন

অতপর আপনি কত ডলার ডিপোজিট করতে চান, তা বসান, “proceed” বাটনে ক্লিক করুন। তারপর আপনার পেমেন্ট
কোম্পানিতে ক্লিক করে পে করুন। পে করার পর এই লিংকে ক্লিক করুন- http://tripler.justbeenpaid.com/login.php?nav=financial
এবার দেখতে পারবেন আপনার “Main JSS Account”
একাউন্টে ১০ ডলার ডিপোজিট হয়েছে। এখন তার বাম পাশে
লেখা “Fund JSS trippler account” বাটনে ক্লিক
করুন। (নিচের ফটোর মতো)

এবার ফাকা টেক্স বক্সে ১০ লিখে “Transfer from main JSS account” বাটনে ক্লিক করুন।
পজিশন ক্রয় করা:
ধাপ-১০: অত:পর এই লিংকে প্রবেশ করুন-
http://tripler.justbeenpaid.com/login.php?nav=financial দেখতে পারবেন আপনার “Main JSS Trippler Account” একাউন্টে ১০ ডলার ট্রান্সফার হয়েছে। এবার পেজের একটু নিচে গেলে দেখবেন “Buy JSS trippler Possition” বাটন, যা নিচের ফটো মতো দেখতে এবং সেখানে ক্লিক করুন-

এবার ফাকা টেক্স বক্সে ১ লিখে (মানে ১ টি পজিশন ১০ ডলার) ডলার) “Proceed” বাটনে ক্লিক করুন। এবার পুনরায় http://tripler.justbeenpaid.com/login.php?nav=financial ভিজিট করুন। তাহলে দেখতে পারবেন আপনি কয়টি পজিশন কিনলেন। এখন থেকে আপনি প্রতিদিন ২০ সেন্ট করে পাবেন। আর যদি বেশি পজিশন কিনতে পারেন, তাহলে আর বেশি পাবেন।
//////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////
(^_^)  আমার $ পাওয়ার প্রমাণ (^_^)
SEE 1MORE
undefined
এ সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে যোগাযোগ করুন - 01821802030
//////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////////